হারাম খাওয়ার কুফল- ‘করোনা’ ভাই’রাস নিয়ে কিছু লিখার বিষয়ে দুইতিন ধরে ভাবছিলাম কিন্তু সময়ের অভাবে লিখা হয়ে উঠছে না। আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে ইসলাম ধর্মে শি’কা’রী ও মাং’সাশী পশু, পাখি খাওয়া সম্পূর্ণভাবে নি’ষে’ধ করা হয়েছে যা খাওয়ার কুফল আজ আমরা চীনে দেখতে পাচ্ছি কারণ চীনাদের খাবারের তালিকায় প্রায় সবধরণের প্রাণীর নাম আছে।
আবার পানির নীচে বাসকারী (যা কখনো ডাঙ্গায় আসে না) সকল প্রকার জীব হালাল করা হয়েছে। মাংসাশী প্রাণীগুলো হারাম করার মূল কারণ হলো একমাত্র ঐ প্রাণীগুলোই সবধরণের ঘা’তক জী’বানু বহন করে যা মানুষের মধ্যেও ম’রণব্যা’ধি বয়ে আনতে সক্ষম। বিজ্ঞানীরা রিসার্চ করে করোনা ভাই’রাসের উৎপত্তি খুঁজে পেয়েছে। চীনের উহান প্রদেশের একটি মাংসের দোকানে সাপ ও বাদুড়ের মাং’স বিক্রি হতো।
বাদুড় ঐ ভাই’রাস বহণ করে, আবার সাপও বাদুড় খায়। মানুষ ঐ দুটোই খেয়েছে যার ফলস্বরূপ মানুষের শ’রীরে ঐ ভাই’রাস ঢুকে পড়ে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ছে। বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন মাছের মধ্যে নিরীক্ষা চালিয়ে বুঝতে পেরেছে যে ঐধরণের ঘা’তকজী’বাণু জলের নীচে যাতায়াতে অক্ষম। তাই মাছ থেকে করোনা ভাই’রাস সং’ক্রামন হওয়া অসম্ভব।
এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে ইতিমধ্যে এই ভাই’রাস ছড়িয়ে পড়েছে এবং তাড়াতাড়ি এর প্র’তিরো’ধক বের না করলে আগামী তিনমাসের মধ্যেই তা ব্যাপক আকার ধারণ করে পুরো পৃথিবীময় ছড়িয়ে পড়তে পারে। আল্লাহপাক রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে এই গজব হতে রক্ষা করুন। আমীন। আল্লাহ আমদের এই আযাব থেকে হেফাযত রাখুন আমিন …..
পাঠকের মতামত